টিউমার

 কিশোরগঞ্জের এক মহিলা আমার কাছে সিরাজগঞ্জে ট্রিটমেন্ট নেওয়ার জন্য আসে যার শরীরে প্রায় ২১ টার মত টিউমার ছিল। টিউমার গুলো বেশিরভাগ ছিল বুকে এবং হাতে। সেই সাথে ছিল অ্যাজমা। মহিলাটা এতগুলো টিউমার দেখে দিশেহারা হয়ে গিয়েছিল। বিশেষ করে তার ব্রেস্ট টিউমার গুলো নিয়ে সে বেশি ভয় পেত।

কারণ তিনি বহু জায়গায় ট্রিটমেন্ট করে ব্যর্থ হয়ে গিয়েছিলেন। অবশেষে তিনি আমার কাছে আসেন ট্রিটমেন্ট নিতে। আমি প্রায় এক বছরের বেশি সময় তার চিকিৎসা করি। আলহামদুলিল্লাহ তার এজমা এবং টিউমার দুটোই ভালো হয়ে যায়।


অনেকেই অনলাইনে নক দিয়ে প্রশ্ন করেন যে হোমিওপ্যাথিতে কি টিউমার বা অ্যাজমা ভালো হবে কিনা আজকে আমি আমার পোস্টে আপনাদের সেই কথার উত্তর দিব। টিউমার আক্রান্ত রোগী সঠিক হোমিওপ্যাথি মেডিসিন পেলে, সঠিক ট্রিটমেন্ট পেলে ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যায় সার্জারি ব্যতীত।

তবে আলহামদুলিল্লাহ হোমিওপ্যাথিতে সঠিক, উন্নত এবং আধুনিক চিকিৎসা পেলে আ্যজমা রোগীদের পুরোপুরিভাবে সুস্থ হওয়াটা সম্ভব।


আর অ্যাজমার ক্ষেত্রে হচ্ছে রোগীর পুরোপুরি আরোগ্য নির্ভর করবে রোগীর বয়স এবং শারীরিক অবস্থার উপর। কেউ যদি বার্ধক্যকালীন asthma নিয়ে আমাদের কাছে আসে সে ক্ষেত্রে রোগীকে পুরোপুরি ভাবে নিরাময় করা খুব কঠিন কাজ। কিন্তু রোগীর কষ্টকর উপসর্গ গুলোর উপশম দেয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ