Cancer (Dr. Khaleda Jahan Jenny)
Cancer
Cancer is disease in which some of the body's cells grow uncontrollably and spread to other parts of the body. অর্থাৎ ক্যান্সার এমন একটি রোগ যাতে শরীরের কিছু কোষ অনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে
Common Cancer 🦀 type
ক্যান্সার হলো abnormal cell এর বিকাশ দ্বারা চিহ্নিত রোগের যেকোনো একটিকে যা অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হয় এবং শরীরের স্বাভাবিক টিস্যু অনুপ্রবেশ ও ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে। ক্যান্সার প্রায়ই আপনার সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে। ক্যান্সার বিশ্বে দ্বিতীয় মৃত্যুর প্রধান কারণ।
ক্যান্সারের কারণ হতে পারে এমন কিছু লক্ষণের মধ্যে রয়েছে: #স্তনের পরিবর্তন :
আপনার স্তনে বা আপনার হাতে নিচে পিণ্ড বা দৃঢ় অনুভূতি।
স্তন বৃন্ত পরিবর্তন বা স্রাব।
#ত্বক:
আক্রান্ত স্থান চুলকায়, লাল হয় ,আশযুক্ত হয় বা ছিদ্রযুক্ত। #মূত্রাশয় পরিবর্তন :
প্রস্রাব করতে সমস্যা।
প্রস্রাব করতে ব্যথা। প্রস্রাবে রক্ত রক্তপাত বা ক্ষত ।
#আন্ত্রিক পরিবর্তন:
কোন অজ্ঞাত কারণে অন্ত্রের পরিবর্তন।
মলের মধ্যে রক্ত।
অন্ত্রের অভ্যাসের পরিবর্তন।
কাশি বা কর্কশতা তা দূর হয় না।
খাওয়ার সমস্যা
খাওয়ার পরে ব্যথা অর্থাৎ অম্বল বা বদহজম যা দূর হয় না।
গিলতে সমস্যা, পেটব্যথা ,বমি বমি ভাব এবং বমি ।
ক্ষুধা হীনতা বা ক্ষুধা পরিবর্তন ।
ক্লান্তি যা তীব্র এবং স্থায়ী হয় ।
অজ্ঞাত কারণে জ্বর বা রাতে ঘাম।
# মুখের পরিবর্তন:
জিহ্বায় বা আপনার মুখে একটি সাদা বা লাল প্যাচ ।ঠোঁট বা মুখে রক্তপাত। ব্যথা বা অসারতা ।
#স্নায়বিক সমস্যা :
মাথা ব্যথা।
খিঁচুনি।
দৃষ্টি পরিবর্তন হয় ।
শ্রবণ পরিবর্তন ।
মুখ ঝুলে পড়া।
#ত্বকের পরিবর্তন:
একটি মাংসের রঙের পিণ্ড যা রক্তপাত বা খসখসে হয়ে যায়।
হঠাৎ করে ত্বকে নতুন নতুন তিল তৈরি হওয়া
বা বিদ্যমান তিলের পরিবর্তন ।
এমন ঘা যা নিরাময় হয় না ।
#জন্ডিস বা শরীরের ত্বক চোখ হলদে নখ হয়ে যাওয়া।
ঘাড় আন্ডার আর্মপিট এবং কুচকির মতো যেকোনো জায়গায় ফোলা বা পিন্ড ।
অজ্ঞাত কারণে ওজন বৃদ্ধি বা ওজন হ্রাস পাওয়া।।
ক্যান্সারের চিকিৎসায় কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন ব্যবহার করা হয় রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা যদি তিন বছর থাকে কেমোথেরাপি দিয়ে সেই সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব ,এই ধারণা ঠিক ।তবে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ক্যান্সার সারিয়ে তুলেছে এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে।
অনেকেই সুস্থ হয়ে ১০-১২ বছর পর্যন্ত ভালো আছেন। ক্যান্সারের খুব জটিল অবস্থায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শুরু করলেও রোগীকে অনেকটাই সুস্থ করে দেওয়া যায়। যে কোন ক্যান্সারে কতটা নির্মূল হবে তা নির্ভর করে রোগী কোন ধরনের ক্যান্সার আক্রান্ত ও কোন স্টেজে চিকিৎসা করছেন তার ওপ র । যে রোগীর ক্যান্সার হয়েছে তার শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে রোগ কতটা সারবে যেমন রোগী ডায়াবেটিস থাকলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কমে যায় সে ক্ষেত্রে ক্যান্সার হলে রোগ সারানোটা জটিল হয়।
তবুও এসব ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা যথেষ্ট ভাল কাজ দিচ্ছে ।কোন স্টেজে ক্যান্সার ধরা পড়লে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি ক্যান্সার সারতে চাইলে সঠিক শনাক্তকরণ হওয়া খুবই জরুরী অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার অনুমান করলেও তা ক্যান্সার নাও হতে পারে ।আবার কখনো কখনো ক্যান্সারের লক্ষণ নেই কিন্তু হতেই পারে ক্যান্সার। কিছু ক্ষেত্রে ক্যান্সার নিজে থেকেও ভালো হয়ে যেতে পারে।
হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা ক্যান্সারের প্রথম স্টেজে শুরু করলে উপকার অবশ্যই পাওয়া যায় তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থানে জটিল তর হলে চিকিৎসা শুরু হয় এ ক্ষেত্রেও হোমিওপ্যাথি রোগীকে অনেকটাই উপশম দিতে পারে। প্রি ক্যান্সারাস স্টেজে কেউ যদি হোমিওপ্যাথি করেন সে ক্ষেত্রে ক্যান্সার অনেকটাই রোধ করা সম্ভব প্রথম অবস্থায় ক্যান্সারের সঠিক ডায়াগনস্টিক করা প্রয়োজন ।এই ডায়াগনস্টিক হোমিওপ্যাথি কিংবা এলোপ্যাথি সব ক্ষেত্রেই এক। প্রথম অবস্থায় হোমিও প্যাথি অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হলেও নানা পরীক্ষা করে অতীতের হোমিওপ্যাথি ধারণা বদলে বর্তমানে সফল চিকিৎসায় পথ দেখাচ্ছে বর্তমান হোমিওপ্যাথি বিজ্ঞান। রোগীর সামগ্রিক দৈহিক এবং মানসিক লক্ষণ বিশ্লেষণ করে রোগীকে সদৃশ বিধান মতে হোমিওপ্যাথিক আদর্শ চিকিৎসা করা হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন